শিরোনাম :

  • মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

২৩৬ পৌরসভায় বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

BNP-logoনিজস্ব প্রতিবেদক: বিএনপি ২৩৬ পৌরসভায় দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে। পাশাপাশি জোটের শরিকদেরও কয়েকটি পৌরসভায় ছাড় দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে প্রার্থী মনোনয়নের দায়িত্বে নিয়োজিত দলের যুগ্ম মহাসচিব মো: শাহজাহান স্বাক্ষরিত প্রত্যয়নপত্র বিতরণ।
দলীয় প্রতীক পাওয়ার সার্টিফিকেট ‘প্রত্যয়নপত্র’ পৌঁছে দেয়া হচ্ছে প্রার্থী কিংবা বিভাগীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে। প্রাথমিক প্রস্তুতি শেষ হলে দলীয় প্রার্থীদের যেকোনো মূল্যে বিজয়ী করে আনতে তৃণমূলে বেগম খালেদা জিয়া চিঠি পাঠাবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শুরু হয় প্রত্যয়নপত্র বিতরণ। এরই মধ্যে দলীয় মনোনয়নের বিষয়টি প্রার্থীদের মৌখিকভাবে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। প্রার্থীরা সেই অনুযায়ী প্রস্তুতিমূলক কাজ পুরোদমে শুরু করে দিয়েছেন।
জানা গেছে, জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করলেও জোটকে খুব একটা ছাড় দিচ্ছে না বিএনপি। ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (এলডিপি) ও জাতীয় পার্টিকে (কাজী জাফর) একটি করে পৌরসভায় সমর্থন দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জোটের অন্যতম প্রধান শরিক জামায়াতকেও কয়েকটি পৌরসভায় ছাড় দেবে বিএনপি। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তাদের তালিকা খালেদা জিয়ার কাছে দিয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যে এ বিষয়েও সিদ্ধান্ত জানাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
এদিকে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর মঙ্গলবার রাতে তা প্রকাশ করা হয়।
বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা:

পঞ্চগড় সদরে তৌহিদুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও সদরে মির্জা ফয়সাল আমিন, পীরগঞ্জে রাজিউর রহমান রাজু, রানীশংকৈলে শাহজাহান আলী, দিনাজপুর সদরে জাহাঙ্গীর আলম, ফুলবাড়ীতে সাইদুল ইসলাম, বীরগঞ্জে আমিনুল বাহার, বিরামপুরে আশরাফ আলী মণ্ডল, হাকিমপুরে শওকত হোসেন শিল্পী, নীলফামারীর সৈয়দপুরে আমজাদ হোসেন সরকার, জলঢাকায় ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী।
লালমনিরহাট সদরে আবদুল হালিম, পাটগ্রামে এ কে মোস্তফা হালিমুজ্জামান, রংপুরের বদরগঞ্জে পরিতোষ চক্রবর্তী, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে আদম আলী, উলিপুরে তারিক আবুল আলা চৌধুরী, গাইবান্ধা সদরে শহীদুজ্জামান শহীদ, গোবিন্দগঞ্জে ফারুক আহমেদ, সুন্দরগঞ্জে মশিউর রহমান সবুজ, কুড়িগ্রাম সদরে নুরুল ইসলাম।
বগুড়া সদরে অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান, শেরপুরে স্বাধীন কুণ্ড, সারিয়াকান্দিতে টিপু সুলতান, গাবতলীতে সাইফুল ইসলাম, আদমদীঘিতে তোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু, কাহালুতে আবদুল মান্নান ভাটা, ধুনটে আলিমুদ্দিন, নন্দীগ্রামে সুশান্ত কুমার শান্ত, শিবগঞ্জে আব্দুল মতিন, জয়পুরহাট সদরে সামসুল হক, কালাইয়ে সোহেল তালুকদার।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে শফিকুল ইসলাম, নাচোলে মো. কামরুজ্জামান, নওগাঁ সদরে নাজমুল হক সনি, নজিপুরে আনোয়ার হোসেন, রাজশাহীর কাকনহাটে হাফিজুর রহমান, আড়ানীতে তোজাম্মেল হক, মুণ্ডমালায় ফিরোজ কবির, কেশর হাটে আলাউদ্দিন আলো, গোদাগাড়ীতে আনোয়ারুল চৌধুরী, তাহেরপুরে আবু নাঈম মোহাম্মদ শাসমুর রহমান মিন্টু, ভবানীগঞ্জে আবদুর রহমান প্রামাণিক, তানোরে মিজানুর রহমান মিজান, কাটাখালীতে মাসুদ রানা, চারঘাটে জাকিরুল ইসলাম বিকুল, দুর্গাপুরে সাইদুর রহমান মন্টু, পুঠিয়ায় বাবুল হোসেন লাল্টু, নওহাটায় মকবুল হোসেন।
নাটোর সদরে ইমদাদুল হক মামুন, গুরুদাসপুরে মশিউর রহমান বাবলু, সিংড়ায় শামীম আল রাজী, বড়াইগ্রামে ইসহাক আলী, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে নজরুল ইসলাম, সদরে মোকাদ্দেস আলী, উল্লাপাড়ায় বেলাল হোসেন, রায়গঞ্জে নুর সাঈদ সরকার, বেলকুচিতে আবদুর রাজ্জাক মণ্ডল, কাজীপুরে মাসুদ রায়হান মুকুল।
পাবনার চাটমোহরে আবদুর রহিম কালু, সাঁথিয়ায় সিরাজুল ইসলাম, সুজানগরে আজমল আলী বিশ্বাস, ফরিদপুরে এনামুল হক, ভাঙ্গুড়ায় মুজিবুর রহমান, সদরে নুর মোহাম্মদ মাসুম, ঈশ্বরদীতে মোকলেসুর রহমান, মেহেরপুরের গাংনীতে ইনসারুল হক।
কুষ্টিয়ার মিরপুরে আব্দুল আজিজ খান, সদরে কুতুব উদ্দিন আহমেদ, কুমারখালীতে তরিকুল ইসলাম, খোকসায় রাজু আহমেদ, চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় মহিদুল ইসলাম, জীবননগরে নওয়াব আলী, আলমডাঙ্গায় মীর মহিউদ্দিন, সদরে খন্দকার আব্দুল জব্বার, ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে এ কে এম সালেহ উদ্দিন বুলবুল, মহেশপুরে নাজিবুদ্দৌলা, হরিণাকুণ্ডুতে মো. জিন্নাতুল হক, শৈলকুপায় খলীলুর রহমান।
যশোরের নোয়াপাড়ায় রবিউল হোসেন, মণিরামপুরে শহীদ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, বাঘারপাড়ায় আবদুল হাই মোনা, চৌগাছায় সেলিম রেজা আউলিয়া, কেশবপুরে সামাদ বিশ্বাস, সদরে মারুফুল ইসলাম, মাগুরা সদরে ইকবাল আকতার খান, নড়াইলের কালিয়ায় এস এম ওয়াহিদুজ্জামান, সদরে জুলফিকার আলী, খুলনার চালনায় শেখ আব্দুল মান্নান, সাতক্ষীরার কলারোয়ায় আকতারুল ইসলাম, সদরে তাসকির আহমেদ।
বরগুনার বেতাগীতে হুমায়ুন কবির, পাথরঘাটায় মল্লিক মো. আইয়ুব, পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় আবদুল আজিজ মুসল্লী, ভোলার বোরহানউদ্দিনে মনিরুজ্জামান, দৌলতখানে আনোয়ার হোসেন, সদরে হারুনুর রশীদ, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে গিয়াসউদ্দিন দীপেন, বাকেরগঞ্জে মতিউর রহমান মোল্লা, উজিরপুরে শহীদুল ইসলাম, ঝালকাঠির নলছিটিতে মুজিবুর রহমান, পিরোজপুরের স্বরূপকাঠিতে শফিকুল ইসলাম ফরিদ।
সুনামগঞ্জের ছাতকে সামসুর রহমান মাসুক, সদরে অধ্যক্ষ সেরিগুন, দিরাইয়ে মাইনুদ্দিন চৌধুরী, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে সাবেরুল হক, কুমিল্লার দাউদকান্দিতে কে এম আই খলিল, চৌদ্দগ্রামে নয়ন বাঙ্গালি, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে আবদুল মান্নান খান।
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে আজমত আলী বাহাদুর, বাঁশখালীতে কামরুল ইসলাম হোসাইনী, সাতকানিয়ায় রফিকুল আলম, মিরসরাইয়ে রফিকুল ইসলাম পারভেজ, রাউজানে আবদুল্লাহ আল হাসান, বারইয়ারহাটে মাইনুদ্দিন লিটন, রাঙ্গুনিয়ায় হেলাল উদ্দিন, সীতাকুণ্ডে আবুল মনসুর, পটিয়ায় তহিদুল আলম।
খাগড়াছড়ি সদরে আবদুল মালেক, মাটিরাঙ্গায় বাদশা মিয়া, বান্দরবান সদরে জাবেদ রাজা ও লামায় আমির হোসেন ও রাঙামাটি সদরে সাইফুল ইসলাম ভুট্টো।
এ ছাড়া চন্দনাইশ জোটের শরিক দল এলডিপির প্রার্থীর জন্য এবং কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আরেক শরিক জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) নেতা মহিউদ্দিনকে মনোনয়নপত্র দেওয়া হয়েছে।