আইটিডি ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সে চবির সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে ১৭ গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন
ঘামের দুর্গন্ধ প্রতিরোধের উপায়
রাস্তা-ঘাট, ট্রেন, বাস, বাড়িতেও ঘামের দুর্গন্ধে বিরক্ত হয়ে যান চেনা পরিচিত, অপরিচিত থেকে কাছের মানুষ প্রত্যেকে। জেনে নিন কীভাবে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাবেন-
১। দিনের দু-বার ভালো ভাবে স্নান করলে ঘাম এবং ঘামের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। গরমকালে গিনে দুবার স্নান আপনার শরীরকে ঠাণ্ডাও রাখে আবার ঘামের দুর্গন্ধ থেকেও মুক্তি দেয়।
২। স্নান করে পোশাক পরার আগে শরীরটাকে ভালো করে হাওয়ায় শুকিয়ে নিন। ভেজা শরীরে কখনওই পোশাক পরবেন না। ভেজা শরীরে পোশাক পরলে, বেশি ঘাম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আরও পড়ুন নববর্ষ স্পেশাল রেসিপি: ‘মিষ্টি দই’
৩। আপনি স্লিভলেস পোশাক পরুন অথবা না পরুন, অবশ্যই শরীরের অবাঞ্ছিত রোমগুলি নির্মূল করুন। শরীরে অবাঞ্ছিত রোম ঘামের জন্ম দেয়, এবং তা থেকেই দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়।
৪। স্নানের সময়ে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান শরীর থেকে ব্যাকটেরিয়া দূর করে। যদি আপনার ত্বকে অ্যালার্জি কিংবা ইনফেকশনের ঝুঁকি থাকে, তাহলে সাবান পছন্দের সময়ে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
৫। শরীর থেকে ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে ল্যাভেন্ডার, পিপারমেন্ট, পাইন প্রভৃতির এসেন্সিয়াল ওয়েল ব্যবহার করুন। কিংবা একেবারে ঘরোয়া পদ্ধতিতে স্নানের জনে একটি পাতিলেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
৬। অনেক সময়ে আমাদের খাদ্যাভাসের কারণেও ঘামের দুর্গন্ধ দেখা দিতে পারে। তেল-ভাজা-মশলা দেওয়া খাবার শরীরে ঘাম উত্পাদন করে। ঘামের হাত থেকে রক্ষা পেতে
৭। নাইলন কিংবা সিন্থেটিকের পোশাক একেবারেই পরবেন না। এতে ঘাম আটকে থাকে। সুতির হালকা পোশাক পরুন। সুতির পোশাক ঘাম টেনে নিয়ে শরীরকে শুকনো রাখে। জুতো পরার সময়েও সুতির মোজা পরুন।
৮। শুধু ডিওডোরেন্ট ব্যবহারেই ঘামের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি দেয় না। তার সঙ্গে অ্যান্টিপার্সপিরেন্ট ব্যবহার করুন।