ফ্যাসিস্টবিরোধী জাতীয় ঐক্যকে শক্তিতে পরিণত করতে হবে – সালাহউদ্দিন
শিক্ষানীতি সংশোধন করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক।
সরকার শিক্ষানীতি-২০১০ সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
তিনি বলেন, ‘প্রায় ১০ বছর আগে শিক্ষানীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এ দীর্ঘ সময়ে অনেক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। তাই এখন সময় এসেছে শিক্ষানীতিকে সংশোধন করা, পরিমার্জন ও সংযোজন করার।’
পরিকল্পনা কমিশনের আয়োজনে অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এডুকেশন টেকনোলজি অ্যান্ড এগ্রিকালচার ট্রান্সফর্মেশন শীর্ষক এক অনলাইন আলোচনা সভায় বুধবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ইতিমধ্যে আমরা দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে শিক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে পেরেছি। এখন প্রয়োজন শিক্ষার গুণগত মান অর্জন। সব পর্যায়ে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর। একটি সমন্বিত শিক্ষা আইন প্রণয়ন প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে সরকার সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং আর্টস অ্যান্ড ম্যাথসের দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করতে সরকার সততা, নৈতিকতা, দেশ প্রেম, কমিউনিকেশন স্কিল, টিম বিল্ডিং, ক্রিটিক্যাল থিংকিং প্রবলেম সলভিংসহ বিভিন্ন সফট স্কিলের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে, বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এ যুগে আমাদের কর্মক্ষেত্র এত পরিবর্তন হবে যে বর্তমানে অর্জিত জ্ঞান হয়তো ভবিষ্যতে আর প্রয়োজন হবে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে যাতে করে কোনো কর্মজীবী যে কোনো সময় যে কোনো পরিবর্তনের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে রিস্কিল এবং আপস্কিল করতে পারে।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিকল্পনা কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ড. শামসুল আলম।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যসহ দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদরা যুক্ত ছিলেন।
 
							
 
    
												  	
																						
									 
                     
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										
 
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										 
										