নিরাপদ খাবারের চাহিদা পূরন করতে চায় বেস্ট বাজার

স্টাফ রিপোর্টার: মাত্র সাড়ে তিন বছরে হাজারো গ্রাহকের আস্থা অর্জন করে ই-কমার্সকে ভোক্তার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ‘বেস্টবাজার।’

প্রতিষ্ঠানের সিইও মেহেদী শফি বলছিলেন নিজের স্বপ্নের কথা, শুরুর দিকের নিজেদের সংগ্রামের কথা, প্রত্যয়ের কথা, অবিচলতা এবং পণ্যের মানের ক্ষেত্রে আপোষহীনতার কথা। তিনি জানান, শতভাগ বিশুদ্ধতা এবং সরাসরি উৎপাদকের কাছ থেকে পণ্য নেয়ার কারণে বেস্টবাজার তার ভোক্তাদের কাছে আস্থার ঠিকানা।

দেশনিউজ ডটনেটকে তিনি বলেন, রাজধানীসহ সারাদেশের মানুষের খাবার নিয়ে উদ্বেগ উৎকন্ঠাকে সামনে রেখেই কাজ করি আমরা, আমাদের সততা এবং মানসম্মত পণ্যের কারণে যে গ্রাহকই আমাদের পণ্য একবার নিয়েছেন তিনি দ্বিতীয়বার এসেছেন, হয়ে গেছেন নিয়মিত গ্রাহক। বেস্টবাজার সিইও বলেন, মাছ-মাংস, চাল, চিনি, ডাল, লবন, চা পাতা, মসলা, ঘি, তেলসহ সকল পণ্যের ক্ষেত্রেই আমরা বিশুদ্ধতা এবং যথাযথ মান নিশ্চিত করে থাকি।

দেশনিউজের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় বেস্টবাজারের বেশ কয়েকজন নিয়মিত গ্রাহকের সঙ্গে, তারা নিজেদের উচ্ছ্বাস তুলে ধরেন। বনশ্রির অধিবাসী সোহরাব রোকন বলেন, আমার যখনি মাছ প্রয়োজন হয় চোখ বন্ধ করে বেস্টবাজারকেই বেছে নেই। এছাড়া নিত্যপণ্যে

র ক্ষেত্রে বেস্টবাজার আমার পরিবারেরই অংশ। বাসাবো’র অধিবাসী উম্মে সালমা বলেন, চা পাতা নিয়েছিলাম, ওদের চা পাতা আমাকে মুগ্ধ করেছে সেই থেকে আমি বেস্টবাজারের একজন। সাউথ পয়েন্ট ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষক নাহিদা পিয়া বলেন, করোনার সময় বেস্টবাজারের খোঁজ পাই, সেই থেকে অন্য কোন কোম্পানির কথা আমার আর চিন্তা করা লাগেনি। বেস্টবাজার বিষয়ে বলতে গিযে বাংলাদেশ ব্যাংকের উপ-পরিচালক নাসরিন লুবনা জানান, আমি এবং আমার পরিবার বেস্টবাজারের নিয়মিত ভোক্তা এবং গুনমুগ্ধ ভক্ত বলতে পারেন।

প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধান নির্বাহী মেহেদি শফি জানান, গ্রাহকের আস্থা এবং আল্লাহ তায়ালার রহমতের উপর ভিত্তি করে আমরা দেশের সব নাগরিকের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে চাই, আমরা মনে করি আমরা নিজেরা যেমন ভোক্তা হিসেবে নিরাপদ পন্য পেতে চাই তেমনিভাবে প্রতিটি নাগরিকের অধিকার নিরাপদ খাবার। এ লক্ষ্য পুরণে সকলকে নিয়ে সদা সচেষ্ট থাকার প্রত্যয় জানান তিনি।

Print Friendly, PDF & Email