এবি পার্টির ইফতারে রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক ও নাগরিক সমাজের সম্মেলন
লাইসেন্সবিহীন রিজেন্ট হাসপাতালকে করোনা চিকিৎসায় সরকারি অনুমোদন!
নিজস্ব প্রতিবেদক।
লাইসেন্সের মেয়াদ ফুরিয়েছে ৬ বছর আগে।অর্থাৎ ২০১৪ সালেই মেয়াদ শেষ হয়েছে। লাইসেন্স নবায়ন করা ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালটি চালিয়ে আসছেন আওয়ামী লীগ নেতা মো. সাহেদ। লাইসেন্স ছাড়াই চিকিৎসা চলছিলো বহাল তবিয়তে। এমনকী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও দিয়েছিলো বিশেষায়িত কোভিড হাসপাতালের স্বীকৃতি।
সোমবার হাসপাতালটির উত্তরা ও মিরপুর শাখায় র্যাবের অভিযানে বেরিয়ে আসে বিস্ময়কর সব তথ্য। টেস্ট না করেই রিপোর্ট, অতিরিক্ত বিল আদায় সবই চলতো পর্দার আড়ালে। আর এসব কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে এখন পর্যন্ত আটক হয়েছেন ৮ জন।
রিজেন্ট হাসপাতাল যেন অনিয়মের আখড়া।
বিকেলে হাসপাতালটির উত্তরা শাখায় অভিযান চালায় র্যাব। যাতে একে একে বেরিয়ে আসে অসংখ্য ভুয়া রিপোর্ট, মনগড়া বিলসহ অনিয়মের নানা অনুসঙ্গ।
রিজেন্টের নিবন্ধনের মেয়াদ পেরিয়েছে ২০১৪ সালেই। তবুও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কোভিড বিশেষায়িত হাসপাতালের স্বীকৃতি পেয়েছে হাসপাতালটি। কীভাবে, কার আশিবার্দে? চিকিৎসক ও কর্মীদের দাবি, জানতেন না এসবের কিছুই।
অভিযানকালে ভুক্তভোগীরা জানান, তাদের খরচের খতিয়ান। বিশেষ কোনো চিকিৎসা ছাড়াই স্রেফ ওষুধ আর থাকার খরচই দিনপ্রতি দশ হাজারের উপরে।
ডিএন/সিএন/জেএএ/১০:৪৫এএম/০৭০৭২০২০৭