• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪

ধর্ষিতা নারী : বিবস্ত্র বাংলাদেশ, কোথায় নারীবাদিরা ?

সৈয়দ শামছুল হুদা ?

নারীবাদ একটি ঘৃণিত শব্দের নাম। বাংলাদেশের নারীবাদিরা সবসময় অপরাধের সহযোগি হিসেবে সোচ্চার ভূমিকা পালন করেছে। এক ধরণের বিকৃত মস্তিস্কের অধিকারী এই নারীবাদিরা সমাজ ও রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। এরা কখনোই সত্যিকার অর্থে নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করেনি। এরা এক ধরণের ভাড়াটে। এই ভাড়াটের নানা অর্থ আছে। এরা বিদেশি প্রভুদের কাছে অর্থের বিনিময়ে নিজেদের স্বকীয়তা, সতীত্ব সব ভাড়ায় খাটায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের মুসলিম সংস্কৃতি, সভ্যতা কীভাবে ধ্বংস করা যায় তার জন্য ওরা ভাড়াটে হিসেবে খাটে। এদেশের বড় বড় পয়সাওয়ালা, শিল্পপতিদের ভাড়াটে হিসেবে এরা খাটে। এই ভাড়াটে মহিলা জঙ্গিরা এদেশের মেয়েদের বিবাহের প্রথার ওপর চরমভাবে ক্ষিপ্ত। কোথাও ১৫/১৬বছরের মেয়ের বিয়ে হলেও কুকুরের মতো ওরা চিল্লাইয়া উঠে। বলে, হায় হায় সবগেলো। বাল্য বিবাহ নাম দিয়ে ওই কুকুরের বাচ্চারা প্রশাসনের একদল অতি উৎসাহি জানোয়ার দিয়ে বিয়ে ভেঙ্গে দেওয়ার পর ক্যামেরার সামনে এসে বুক টান টান করে ছবি দেয়।

আজ ধর্ষণময় বাংলাদেশ তৈরীতে এদের অবদান শতভাগ। ঐ যে অন্ধকার জগতের অন্যতম মুখপাত্র প্রথম অন্ধকার এইসব নারীবাদিদের অর্থদিয়ে পালে। এরা ব্যারিস্টার মুঈনুল হোসেনদের মতো সাহসী মানুষদের জেল খাটায়। কিন্তু এরা সত্যিকার অর্থে যারা সমাজে অপরাধী তাদের বিরুদ্ধে এরা কখনোই দাঁড়াইনি। এরা নুসরাতের পক্ষে দাঁড়ায়নি। এরা এমসি কলেজের স্বামীর সাথে ঘুরতে যাওয়া ধর্ষিতা সেই বোনের পাশে দাঁড়ায়নি। এরা নোয়াখালীতে ধর্ষিতা বাংলাদেশ এর পাশেও দাঁড়াবে না। এরা রাজনৈতিক বেশ্যা। এরা সবসময় তেতুল তত্ত্ব খোঁজে। শত বছরের একজন আলেমকে নিয়ে ওরা কটাক্ষ করে তেতুল নিয়ে ওরা মুখ দিয়ে লালা ঝরায়। কখনোই এদেশের নারীবাদিদের সুন্দর সমাজ গঠনে ভালো কোন ভূমিকায় দেখা যায়নি। বিদেশি প্রভুদের স্বার্থ দেখা ছাড়া আর কোন কাজ ওদের নেই। ওরা সবসময় ওৎ পেতে থাকে কোথায় কোন হুজুর কোন অপরাধ করলো কী না।।

Print Friendly, PDF & Email